
স্টাফ রিপোর্টার: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মিদের হামলায় আহত উপজেলা বিএনপির সদস্য সচবি মাহমুদুর রহামন রপিন ও বসুরহাট পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক ওয়াদুল হক রাফেলের শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমটিরি সদস্য প্রয়াত ব্যারস্টিার মওদুদ আহমদরে স্ত্রী সাবকে সংসদ সদস্য হাসনা জসমি উদদীন মওদুদ। সোমবার (১৯ জুন) বিকেল ৫টার দিকে তিনি রাজধানীর কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই নেতাকে দেখতে যান। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান করে তাদের স্বাস্থ্যের সবশেষ পরস্থিতি এবং চিকিৎসার অগ্রগতি সর্ম্পকে খোঁজ খবর নেন এবং আশু রোগমুক্তি কামনা করনে। তিনি আহত নেতাদের চিকিৎসা ও মামলার ব্যাপারে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
ওই সময় হাসপাতালে উপস্থতি নেতাকর্মিদের হাসনা মওদুদ বলনে, নোয়াখালী ৫ আসনে কোনো দলরে হামলা-সংঘাত চলবেনা। এখানে লেভেল ফ্লয়িং ফ্লিড করতে হবে। এই দায়ত্বি সরকারের। এখানে অনেক বিদেশী র্পযবেক্ষকের নজর রয়েছে। আমাদের নেতাদের ওপর হামলা করে উল্টো কোন তদন্ত না করে তাদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ গোলাম মোমতি ফয়সাল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা যুবদলরে আহ্বায়ক ফজলুল কবির ফয়সাল, সদস্য সচবি জাহদেুর রহমান রাজন,কবরিহাট উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন রুবেল প্রমূখ। উল্লখ্যে, গত বৃহস্পতবিার ১৫ জুন বিকেল ৫ টার দিকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির নেতাকর্মিদের ওপর ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মিরা হামলা চালায়। এতে উপজেলা সদস্য সচিবসহ চারজন আহত হন। এ ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো.আলমগীর হোসেন পাল্টা হামলার শিকার হওয়ার আভিযোগ উঠে বিএনপির নেতা কর্মিদের বিরুদ্ধে। পরে স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতা আলমগীর বাদী হয়ে বিএনপির ২৪৩ জন নেতা কর্মির নামে মামলা দায়ের করেন।