ডেস্ক রিপোর্ট : নৃশংস এক মিশনে নেমেছে ইসরায়েলের সেনারা যেখানে তারা সম্পূর্ণ নিরীহ ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যা করছে বাদ যাচ্ছে না অবুঝ শিশুও কতটা ভয়ানক সেই দৃশ্য যা হয়তো কখনো কল্পনা ও কেউ করতে পারবে না বলে মন্তব্য করের হামাসের এক সদস্য।
জানা যায়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় গত ৬দিন ধরে নৃশংস অভিযানে চালাচ্ছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। পশ্চিম তীর ও জেরুজালেমসহ বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযানে ধংস হচ্ছে ঘরবাড়ি।
প্রাণহানিও বাড়ছে প্রতিনিয়তই ্ অব্যাহত সহিংসতা থেকে বাচাঁতে বাড়িঘর ছেড়ে চলে যাচ্ছেন হাজার হাজার ফিলিস্তিনি। এপর্যন্ত অন্তত ১০হাজার ফিলিস্তিনি বাড়িঘর ছেড়েছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছেন।
এ পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ১২৬ফিলিস্তিনি তার মধ্যে ৩৯জন শিশু রয়েছে আহত হয়েছে কমপক্ষে ৯২০জন । খবর আর জাজিরা
এদিকে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের নিরাপত্তারক্ষীদের অভিযানে রবিবারে ১১ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
শুক্রবার থেকে ও গাজায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়ের। এদিন তারা শাতি শরনার্থী শিবিরে হামলা চালিয়ে একটি দালান ধূলিসাৎ এতে কমপক্ষে ৭জনের মৃত্যু হয় তার মধ্যে ৬জনই শিশু। এই হামলায় ধ্বংসস্তÍপের নিছে পড়ে ২০জন আটকা পড়ে প্রাণ হারিয়েছে।
এই হামলায় প্রতিবাদে শনিবার ভোরে ইসরায়েলের আশদদও শিফেলা শহরকে লক্ষ্যকরে শতশত রকেট ছুড়েছে হামাস। হামাসের আক্রমণের এ পর্যন্ত ইসরায়েলের ৮জন নিহত হয়েছে আহত হয়েছে শতাধিক।
জাতিসংঘের এক বিবৃতিতে বলা হয় ,করোনা মহামারিতে এসব ফিলিস্তিনি স্কুল,মসজিদ, এবং অন্যান্য জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। সেখানে পানি, খাদ্য ও চিকিৎসাসেবা পর্যাপ্ত নয় এছাড়া মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি ও মেনে চলার সুযোগ নেই। জাতিসংঘ আশা করছে, ফিলিস্তিনি গ্রুপগুলো এবং ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ অবিলাম্বে সেখানে মানবাধিকার কর্মীদের যাওয়ার অনুমতি দেবে। যাতে করে তারা জ্বালানি,খাদ্যএবং চিকিৎসা দিতে পারে।
বিবৃতিতে আর বলা হয়, সেখানকার হাসপাতাল ও স্যানিটেশন সেবা গুলো বিদুতের উপর নিভৃর করে। কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি রোববার থেকে শেষ হয়ে যায়।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেজসহ বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে ইসরায়েলকে হামলা বন্ধকরতে বলা হলেও দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন এই হামলা অব্যাহত থাকবে।

- প্রচ্ছদ
- জাতীয়
- নোয়াখালী
-
Featured
-
Featured
-
Featured
-
- লক্ষ্মীপুর
- ফেনী
- প্রবাসে বৃহত্তর নোয়াখালী
- মতামত
- আরও
Select Page