ষ্টাফ রিপোর্টার : আগামী বুধবার কোম্পানীগঞ্জে অবরোধ ঘোষণা করেছেন, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
সোমবার (১৪ জুন) সকাল ৮টা ৫০মিনিটের দিকে বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টের বঙ্গবন্ধু চত্তর থেকে অনুসারী স্বপন মাহমুদের ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে প্রতিপক্ষ উপজেলা আ.লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অবরোধের নামে ২০০ সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ তুলে তিনি এই অবরোধ ঘোষণা করেন।
লাইভে প্রতিপক্ষ উপজেলা আ.লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে কাদের মির্জা বলেন, তারা গতকালকে অবরোধের নামে ২০০ সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাঙচুর করেছে এবং লুটপাট করছে।এ সময় তিনি সিএনজি ড্রাইভারদের আক্রমণকারীদের গ্রেপ্তার ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (১২ জুন) দুপুর ১২টায় উপজেলা আ.লীগের মুখপাত্র ও সেতুমন্ত্রীর ভাগনে মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু নিজের ফেসবুকে লাইভে এসে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের পক্ষ থেকে কোম্পানীগঞ্জে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ডাক দেন। কাদের মির্জার নেতৃত্বে আ.লীগ নেতা বাদলের ওপর হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে এই অবরোধ ডাকা হয়। তবে বাদলের ওপর হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।
এর আগে, গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল তার ব্যক্তিগত গাড়িতে করে আ’লীগ নেতা আলালসহ ঢাকার উদ্দেশ্যে বসুরহাট হয়ে রহনা করে। যাত্রা পথে বসুরহাট বাজারের প্রেসক্লাব কোম্পানীগঞ্জের একটু সামনে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে কাদের মির্জা তার ৪০-৫০জন অনুসারী নিয়ে বাজার পরিদর্শন করে আসার পথে বাদলের গাড়ির মুখোমুখি হয়। এ সময় কাদের মির্জার অনুসারী কেচ্ছা রাসেল,ডাকাত মাসুদ,খান,শিহাব,সজল,আরিফ,ওয়াসিমসহ ৪০-৫০জন অনুসারী মিজানুর রহমান বাদলের গাড়ির গতি রোধ করে তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। উপজেলা আ’লীগের মুখপাত্র মঞ্জু অভিযোগ করেন,হামলাকারীরা বাদলের গাড়ির গতি রোধ করে তাকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে তার হাত-মাথা পাটিয়ে দেয়,পা ও বুকের হাড় ভেঙ্গে দেয় এবং কানে গুরুত্বর জখম করে। তবে এ বিষয়ে কাদের মির্জার নিজের ফেইসবুক অ্যাকাউন্টে দাবি করেন বাদলের ওপর হামলার ঘটনায় তিনি জড়িত নয়।

- প্রচ্ছদ
- জাতীয়
- নোয়াখালী
-
Featured
-
Featured
-
Featured
-
- লক্ষ্মীপুর
- ফেনী
- প্রবাসে বৃহত্তর নোয়াখালী
- মতামত
- আরও
Select Page